Breaking News
recent

Islamic post..........সালাতুল আউওয়াবীন পর্ব-২ (Islamic post)

সহীহ হাদীসের আলোকে সালাতুল আউওয়াবীনের ফযিলত: 
সালাতুল আউওয়াবীনের রয়েছে অনেক ফযিলত। এ ব্যাপারে অনেক সহীহ্ হাদীস পাওয়া যায়। নিম্নে কিছু হাদীস উল্লেখ করব: 
Islamic post

আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
«أَوْصَانِي خَلِيلِي صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِثَلاَثٍ: صِيَامِ ثَلاَثَةِ أَيَّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ، وَرَكْعَتَيِ الضُّحَى، وَأَنْ أُوتِرَ قَبْلَ أَنْ أَنَامَ».
“আমার বন্ধু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ের উপদেশ দিয়েছেন। তা হলো, প্রত্যেক মাসে তিন দিন সিয়াম পালন করা, দুহার দু-রাকা‘আত (চাশতের) সালাত আদায় করা এবং নিন্দ্রা যাওয়ার আগে যেন আমি বিতর সালাত আদায় করে নিই।”
আবু দারদা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু বর্ণিত। তিনি বলেন,
«أَوْصَانِي حَبِيبِي صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ بِثَلَاثٍ، لَنْ أَدَعَهُنَّ مَا عِشْتُ: بِصِيَامِ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ، وَصَلَاةِ الضُّحَى، وَبِأَنْ لَا أَنَامَ حَتَّى أُوتِرَ».
“আমার দোস্ত নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ের উপদেশ দিয়েছেন। যতদিন আমি জীবিত থাকব, ততদিন তা ছাড়ব না। প্রতি মাসে তিনটি সাওম পালন করা, চাশতের সালাত আদায় করা এবং বিতর আদায় না করা পর্যন্ত যেন আমি নিদ্রায় না যাই।”
আবু যার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«أَوْصَانِي خَلِيلِي بِثَلَاثٍ لَا أَدَعُهُنَّ إِنْ شَاءَ اللَّهُ أَبَدًا، أَوْصَانِي بِصَلَاةِ الضُّحَى، وَبِالْوِتْرِ قَبْلَ النَّوْمِ، وَبِصَوْمِ ثَلَاثَةِ أَيَّامٍ مِنْ كُلِّ شَهْرٍ». 
“আমার বন্ধু নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম আমাকে তিনটি বিষয়ের উপদেশ দিয়েছেন, যতদিন আমি জীবিত থাকব, ততদিন তা ছাড়ব না ইনশাআল্লাহ। তিনি আমাকে সালাতুদ-দুহা, ঘুমের পূর্বে বিতরের সালাত আদায় ও প্রতি মাসে তিনটি সাওম পালন করা।”
আবু যর রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত যে, নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
عَنْ أَبِي ذَرٍّ، عَنِ النَّبِيِّ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ، أَنَّهُ قَالَ: «يُصْبِحُ عَلَى كُلِّ سُلَامَى مِنْ أَحَدِكُمْ صَدَقَةٌ، فَكُلُّ تَسْبِيحَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَحْمِيدَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَهْلِيلَةٍ صَدَقَةٌ، وَكُلُّ تَكْبِيرَةٍ صَدَقَةٌ، وَأَمْرٌ بِالْمَعْرُوفِ صَدَقَةٌ، وَنَهْيٌ عَنِ الْمُنْكَرِ صَدَقَةٌ، وَيُجْزِئُ مِنْ ذَلِكَ رَكْعَتَانِ يَرْكَعُهُمَا مِنَ الضُّحَى».
“তোমাদের কেউ যখন ভোরে উঠে, তখন তার প্রতিটি জোড়ার উপর একটি সদকা রয়েছে। প্রতি সুবহানাল্লাহ সদকা, প্রতি আলহামদুলিল্লাহ সদকা, প্রতি লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহ সদকা, প্রতি আল্লাহ আল্লাহ সদকা, আমর বিল মারুফফ (সৎকাজের আদেশ) সদকা, নাহী ‘আনিল মুনকার (অসৎকাজের নিষেধ) সদকা। অবশ্য চাশতের সময় দু-রাকা‘আত সালাত আদায় করা এ সবের পক্ষ থেকে যথেষ্ট।”
আব্দুল্লাহ ইবন বুরাইদা রহ. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন,
«سَمِعْتُ أَبَا بُرَيْدَةَ يَقُولُ: سَمِعْتُ رَسُولَ اللَّهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يَقُولُ: فِي الْإِنْسَانِ ثَلَاثُمِائَةٍ وَسِتُّونَ مَفْصَلًا، فَعَلَيْهِ أَنْ يَتَصَدَّقَ عَنْ كُلِّ مَفْصِلٍ مِنْهُ صَدَقَةً» قَالَ: وَمَنْ يُطِيقُ ذَلِكَ يَا نَبِيَّ اللَّهِ؟ قَالَ: «النُّخَامَةُ فِي الْمَسْجِدِ تَدْفِنُهَا أَوِ الشَّيْءُ تُنَحِّيهِ عَنِ الطَّرِيقِ، فَإِنْ لَمْ تَقْدِرْ فَرَكْعَتَا الضُّحَى تُجْزِئُكَ». 
“আমি আবু বুরাইদা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহুকে বলতে শুনেছি, তিনি রাসূলুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন, মানব দেহে তিনশ ষাটটি জোড়া রয়েছে। প্রত্যেক জোড়ার জন্য তাকে সদকা করা উচিত। সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন, হে আল্লাহর নবী, এভাবে কেউ সদকা করতে কি সক্ষম? তিনি বললেন, মসজিদ থেকে কফ মুছে ফেলা বা রাস্তা থেকে ক্ষতিকর জিনিস সরিয়ে ফেলা সদকা। আর তুমি যদি এসব করতে সক্ষম না হও তবে দুহার সময় দু-রাকা‘আত সালাত আদায় করা তোমার পক্ষ থেকে যথেষ্ট।”
নু‘আইম ইবন হাম্মার রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি রাসূলুল্লাল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছেন,
«يَقُولُ اللَّهُ عَزَّ وَجَلَّ: يَا ابْنَ آدَمَ، لَا تُعْجِزْنِي مِنْ أَرْبَعِ رَكَعَاتٍ فِي أَوَّلِ نَهَارِكَ، أَكْفِكَ آخِرَهُ ».
“আল্লাহ তা‘আলা বলেছেন, হে আদম সন্তান! তুমি যেন দিনের প্রথমে আমার জন্য চার রাকা‘আত সালাত আদায় করতে অপারগ না হও, ফলে (তার বিনিময়ে) আমি তোমার জন্য দিনের শেষ পর্যন্ত যথেষ্ট করে দিবো।”
আল্লামা শাওক্বানী রহ. বলেছেন, এ হাদীস দ্বারা আলেমগণ সালাতুদ-দুহার দলিল দিয়ে থাকেন। এখানে চার রাকা‘আত বলতে সালাতুদ-দুহাকেই বুঝানো হয়েছে। কেউ কেউ বলেছেন, এ হাদীস দ্বারা ফজরের সুন্নত ও ফরয চার রাকা‘আতের সালাতকেও বুঝায়। কেননা প্রকৃতপক্ষে দিনের প্রথম ভাগে এ সালাতই আদায় করা হয়। তখন এর অর্থ নিম্নোক্ত হাদীস অনুসারে হবে, 
জুনদুব ইবন আব্দুল্লাহ রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«مَنْ صَلَّى الصُّبْحَ فَهُوَ فِي ذِمَّةِ اللهِ».
“যে ব্যক্তি ফজরের সালাত আদায় করল সে সারাদিন আল্লাহর যিম্মায় থাকল।”
যাইনুদ্দীন ইরাকী রহ. বলেছেন, এটা নির্ভর করে দিন কি ফজরের উদয় থেকে শুরু হয় নাকি সূর্যোদয় থেকে শুরু হয়? জমহুম আলেমদের মতে, ফজরের উদয় থেকেই দিন শুরু হয়। অতএব, ফজরের উদয় থেকে দিন শুরু ধরে নিলেও সূর্যোদয়ের পরে চার রাকা‘আত সালাত দিনের প্রথম ভাগে ধরে আদায় করলে কোনো অসুবিধে নেই। এটাই মূলত হাদীস বিশারদ ও সমস্ত মানুষের আমল হিসেবে বিবেচিত। তারা এ চার রাকা‘আতকে সালাতুদ-দুহা হিসেবে উল্লেখ করেছেন।
عَنْ أَبِي الدَّرْدَاءِ، وَأَبِي ذَرٍّ، عَنْ رَسُولِ اللهِ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ عَنِ اللهِ تَبَارَكَ وَتَعَالَى أَنَّهُ قَالَ: «ابْنَ آدَمَ ارْكَعْ لِي أَرْبَعَ رَكَعَاتٍ مِنْ أَوَّلِ النَّهَارِ أَكْفِكَ آخِرَهُ».
“আবূ দারদা ও আবূ যার রাদিয়াল্লাহু আনহুমার বরাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সূত্রে আল্লাহ তা’আলা থেকে বর্ণনা করেন যে, আল্লাহ তা’আলা বলেছেন, “হে আদম সন্তান! তুমি দিনের প্রথমে চার রাকা‘আত সালাত আদায় করলে দিনের শেষ পর্যন্ত তোমার জন্য যথেষ্ট হয়ে যাবে।”
আবূ হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন, 
«مَنْ حَافَظَ عَلَى شُفْعَةِ الضُّحَى غُفِرَ لَهُ ذُنُوبُهُ وَإِنْ كَانَتْ مِثْلَ زَبَدِ البَحْرِ».
“যে ব্যক্তি চাশতের জোড় সালাতে নিত্য সংরক্ষণ করবে, সমূদ্রের ফেনার মতও যদি তার গুনাহ হয়, তা ক্ষমা করে দেওয়া হবে।”
আবূ সাঈদ আল-খুদরী রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
«كَانَ النَّبِيُّ صَلَّى اللَّهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ يُصَلِّي الضُّحَى حَتَّى نَقُولَ لاَ يَدَعُ، وَيَدَعُهَا حَتَّى نَقُولَ لاَ يُصَلِّي».
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এমনভাবে সালাতুদ-দুহা আদায় করতেন যে, আমরা বলতাম তিনি হয়ত আর পরিত্যাগ করবেন না। আবার যখন তা আদায় করা থেকে বিরত থাকতেন তখন আমরা বলতাম যে, হয়ত তিনি আর তা আদায় করবেন না।”
আব্দুল্লাহ ইবন ‘আমর ইবন ‘আস রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন,
«بَعَثَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ سَرِيَّةً، فَغَنِمُوا، وَأَسْرَعُوا الرَّجْعَةَ، فَتَحَدَّثَ النَّاسُ بِقُرْبِ مَغْزَاهُمْ، وَكَثْرَةِ غَنِيمَتِهِمْ، وَسُرْعَةِ رَجْعَتِهِمْ، فَقَالَ رَسُولُ اللهِ صَلَّى اللهُ عَلَيْهِ وَسَلَّمَ: " أَلَا أَدُلُّكُمْ عَلَى أَقْرَبَ مِنْهُ مَغْزًى، وَأَكْثَرَ غَنِيمَةً، وَأَوْشَكَ رَجْعَةً؟ مَنْ تَوَضَّأَ، ثُمَّ غَدَا إِلَى الْمَسْجِدِ لِسُبْحَةِ الضُّحَى، فَهُوَ أَقْرَبُ مَغْزًى، وَأَكْثَرُ غَنِيمَةً، وَأَوْشَكُ رَجْعَةً».
“রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম একটি সারিয়া (ছোট যুদ্ধাভিযান) প্রেরণ করলেন। তারা দ্রুত বিজয় লাভ করে অনেক গনিমত নিয়ে ফিরে আসেন। ফলে লোকজন নিকটবর্তী অভিযান, অধিক গনিমত লাভ ও দ্রুত প্রত্যাবর্তনের করা বলতে লাগল (এতে তারা আশ্চর্যিত হলো এবং ঈর্ষা করতে লাগল)। তখন রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম তাদেরকে বললেন, আমি কি তোমাদেরকে এর চেয়েও নাতিদীর্ঘ অভিযান, অধিক গনিমত অর্জন ও দ্রুত ফিরে আসার কথা বলে দিবো? যে ব্যক্তি অযু করে মসজিদে গিয়ে দুহার নফল সালাত আদায় করবে, সে এর চেয়েও অতি দ্রুত লাভবান হবে, অধিক গনিমত অর্জন করবে ও দ্রুত প্রত্যাবর্তন করবে।” 
হাফেজ ইবন হাজার আসকালানী রহ. বলেছেন, 
الْمُرَادَ بِقَوْلِهِ السُّبْحَةَ النَّافِلَةُ وَأَصْلُهَا مِنَ التَّسْبِيحِ وَخُصَّتِ النَّافِلَةُ بِذَلِكَ لِأَنَّ التَّسْبِيحَ الَّذِي فِي الْفَرِيضَةِ نَافِلَةٌ فَقِيلَ لِصَلَاةِ النَّافِلَةِ سُبْحَةٌ لِأَنَّهَا كَالتَّسْبِيحِ فِي الْفَرِيضَةِ.
“হাদীসে السُّبْحَةَ দ্বারা নফল সালাত উদ্দেশ্য। التَّسْبِيحِ হলো এর মূল। নফল সালাতকে সুবহাহ বলার কারণ হলো, ফরয সালাতে যেসব তাসবীহ পাঠ করা হয় তা মূলত নফল। এ কারণে নফল সালাতকে সুবহাহ বলা হয়। এটা ফরয সালাতের তাসবীহের ন্যায়।”
আবু উমামা রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু  হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,
«مَنْ خَرَجَ مِنْ بَيْتِهِ مُتَطَهِّرًا إِلَى صَلَاةٍ مَكْتُوبَةٍ فَأَجْرُهُ كَأَجْرِ الْحَاجِّ الْمُحْرِمِ، وَمَنْ خَرَجَ إِلَى تَسْبِيحِ الضُّحَى لَا يَنْصِبُهُ إِلَّا إِيَّاهُ فَأَجْرُهُ كَأَجْرِ الْمُعْتَمِرِ، وَصَلَاةٌ عَلَى أَثَرِ صَلَاةٍ لَا لَغْوَ بَيْنَهُمَا كِتَابٌ فِي عِلِّيِّينَ».
“যে ব্যক্তি অযু করে ফরয সালাত আদায়ের উদ্দেশ্যে মসজিদে যায়, সে ইহরামধারী হাজীর অনুরূপ সাওয়াব প্রাপ্ত হবে। অপর পক্ষে যে ব্যক্তি কেবল চাশতের সালাত আদায়ের জন্য মসজিদে যায় সে উমরাহকারীর ন্যায় সাওয়াব প্রাপ্ত হবে। যে ব্যক্তি এক ওয়াক্ত সালাত আদায়ের পর হতে পরের ওয়াক্ত সালাত আদায় করাকালীন সময়ের মধ্যে কোনরূপ বেহুদা কাজ ও কথাবার্তায় লিপ্ত না হয়, তার আমলনামা সপ্তাকাশে লিপিবদ্ধ হবে। অর্থাৎ সে উচ্চমর্যাদার অধিকারী হবে”
আবু হুরাইরা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন,
«لَا يُحَافِظُ عَلَى صَلَاةِ الضُّحَى إِلَّا أَوَّابٌ» قَالَ: «وَهِيَ صَلَاةُ الْأَوَّابِينَ».
“কেবল আওয়াব তথা আল্লাহর দিকে প্রত্যাবর্তনকারীগণই সালাতুদ-দুহার সর্বদা গুরুত্ব দিয়ে থাকে। তিনি আরো বলেছেন, সালাতুদ-দুহা হলো আউওয়াবীনের সালাত।” 
আল্লামা আলবানী রহ. বলেছেন, “যারা মাগরিবের পরে ছয় রাকা‘আত সালাত আদায় করাকে সালাতুল আউওয়াবীন বলেন, এ হাদীস তাদের সে দাবী খণ্ডন করে দিয়েছে। আসলে এ ছয় রাকা‘আতের নামের কোনো অস্তিত্ব নেই এবং প্রকৃতপক্ষে মাগরিবের পরে ছয় রাকা‘আত সালাত সাব্যস্ত নেই।”

SAZU

SAZU

No comments:

Post a Comment

Thank You

Powered by Blogger.